দিন ২৫: জলবায়ু সহনশীলতা—প্রকৃতির সঙ্গে বাঁচা
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা জলবায়ু সহনশীলতা নিয়ে আলোচনা করব।
কেন এটি জরুরি?
বন্যা, ঘূর্ণিঝড় আমাদের জন্য হুমকি। আমাদের প্রকৃতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলতে হবে।
কী করতে হবে?
- জলবায়ু-সহনশীল ফসল চাষ করুন।
- বিপর্যয় প্রস্তুতি বাড়ান।
- দূষণ কমান।
আজকের প্রস্তাব
আজ একটি পরিবেশবান্ধব অভ্যাস শুরু করুন, যেমন পুনর্ব্যবহার। আমাদের জানান।
শেষ কথা
প্রকৃতির সঙ্গে বাঁচলে আমরা টিকব। আপনার মতামতের অপেক্ষায়। ধন্যবাদ!
জলবায়ুর সাথে আমাদের প্রকৃতির একটা বিশেষ সংযোগ আছে। তাই বিষয়টি সবসময়
আমাদের মাথায় রাখা উচিত।
আর তাই জমিতে ফসল চাষের জন্য অবশ্যই
ঝড়, বন্যা সহনশীল বীজ প্রয়োজন। আবার মাছ চাষের ক্ষেত্রে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে, জলাধার টি এমন ভাবে প্রস্তুত করা প্রয়োজন যেন বর্ষার পানিতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।
সারা বিশ্বব্যাপী বর্তমানে একই হওয়া চলছে, সেটা হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি পাচ্ছে, আমাদের দরিদ্রতম দেশ, বাংলাদেশ। কারণ,জলবায়ু যদি সহনশীল হয় তাহলে চাষাবাদ থেকে শুরু করে,দুর্যোগ মোকাবেলা সবকিছুই সম্ভব। এই জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে, আমরা নানা সমস্যার মধ্যে দিন-যাপন করছি।যেমন- শুষ্ক মৌসুমেও আমরা পানি পাচ্ছি না। এছাড়াও ভূমিকম্প প্রকোপ অত্যাধিক। এর জন্য অবশ্য উন্নত দেশগুলো আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশ কে তারা জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সাহায্য করে থাকে।
আমরা অবশ্য চেষ্টা করতে পারি, নদীর ধারে বৃক্ষরোপণ প্রকল্প। এটা যেমন একদিকে আমাদের অক্সিজেন দিবে, তেমনি জলবায়ু পরিবর্তনকেও মোকাবেলা করবে। আবার একদিকে নদীর ভাঙ্গন প্রতিরোধ করবে। তাই আসুন বেশি বেশি বৃক্ষরোপন করি, তাহলেই দেশ বাঁচবে। আর দেশ বাঁচলে, মানুষ স্বাভাবিক ভাবেই বাঁচবে।
ব্লগার কে ধন্যবাদ।
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব পড়েছে সারা বিশ্বে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। ফলে প্রায়ই ঘটছে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দূর্যোগ। এসব দূর্যোগ মোকাবেলায় আমাদের থাকতে হবে পূর্ব প্রস্তুতি। জলবায়ু সহনশীল ফসলের চাষ বাড়াতে হবে ব্লগারের এ মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।