দিন ২৬: বন্দর ও বাণিজ্য—অর্থনীতির প্রাণ
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা বন্দর ও বাণিজ্য নিয়ে কথা বলব।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
চট্টগ্রাম ও পায়রা বন্দর আমাদের বাণিজ্যের দ্বার। এগুলো শক্তিশালী হলে রপ্তানি বাড়বে।
কী করা যায়?
- বন্দরের সক্ষমতা বাড়ান।
- বাণিজ্য প্রক্রিয়া সহজ করুন।
- নতুন বাজার খুঁজুন।
আজকের প্রস্তাব
আজ একটি রপ্তানিযোগ্য পণ্যের আইডিয়া ভাবুন এবং আমাদের শেয়ার করুন।
শেষ কথা
বন্দর মানে সমৃদ্ধি। আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
বন্দরের সাথে বানিজ্য কথাটি একান্ত ভাবে মিশে আছে। বন্দরের সুবিধা পেতে হলে
এর পরিসর বৃদ্ধি একান্ত প্রয়োজন এবং
সেই সাথে আরো প্রয়োজন সহজ রপ্তানি
নীতিমালা।
নীতিমালা সহজ সরল থাকলে আমরা অতি সহজেই পাটজাত দ্রব্য, চামড়া ও চামড়াজাত দ্রব্য,এলকোহল, বিভিন্ন খাদ্য দ্রব্য রপ্তানির মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি।
ভৌগোলিকভাবে আমাদের দেশ আয়তনে ছোট হলেও সৌভাগ্যের বিষয় সমুদ্র বন্দর ও নদী বন্দর সবই আছে আমাদের। প্রয়োজন শুধু এর অবকাঠামোগত দিকগুলি যুগোপযোগী করে তোলা ও পন্য পরিবহন ব্যবস্থা সহজিকরণ করা। তাহলে আমরা রপ্তানি বানিজ্যসহ আভ্যন্তরীন বানিজ্যের প্রভূত উন্নতি সাধন করতে পারবো বলে মনে করি। রপ্তানিযোগ্য পণ্যের মধ্যে আমাদের অধিক ফলনশীল জাতীয় ফল কাঁঠালের পুষ্টিগুন বিশ্ববাজারে প্রচার করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব বলে ধারণা করি। ধন্যবাদ লেখক বন্ধুকে তার সুন্দর চিন্তন শক্তির জন্য।
২৬ তম দিনে বন্দর ও বাণিজ্য হচ্ছে– অর্থনীতির প্রাণ। যদিও বাংলাদেশ পৃথিবীর একটি ক্ষুদ্রতম দেশ হলেও, জনসংখ্যা আয়তনের তুলনায় অনেক বেশি। সে ক্ষেত্রে ভৌগলিক দিক দিয়ে আমাদের দেশে আন্তর্জাতিক বন্দর মূলত: চট্টগ্রাম ও পায়রা বন্দর। এছাড়াও মংলা বন্দর আন্তর্জাতিক মানের নয়।
এইবন্দর গুলো যদি আমরা আধুনিকায়ন বা উন্নত করতে পারি তাহলে খুব সহজে, কম মূল্যে, আমরা বিদেশেও পণ্য রপ্তানি করতে পারি।
আজকের ব্লগারের একটি প্রস্তাবনা হচ্ছে -এমন একটি রপ্তানিযোগ্য পণ্যের নাম—যেই পণ্যটি বিদেশে রপ্তানির মাধ্যমে আমরা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি। আমার মতামত হচ্ছে–যেমন পাট থেকে তৈরিকৃত ব্যাগ। যা প্রায় পৃথিবীর সব দেশেই এর চাহিদা বিদ্যমান।এবং এটা পরিবেশবান্ধবও বটে।আজ এই পর্যন্তই ধন্যবাদ।
বন্দরের সক্ষমতা বাড়িয়ে বানিজ্যের প্রসার ঘটান সহজতর হবে।সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক নীতিমালা অনুসরণ করতে হবে কারন এখন গোটা বিশ্বই একটা পরিবার।
বন্দর ও বাণিজ্য অর্থনীতির প্রাণ। এ বিষয়ে ব্লগার যে তিনটি করনীয় উপস্থাপন করেছেন তা বাস্তবিক অর্থে প্রাসঙ্গিক। বন্দরের সক্ষমতা বাড়লে নিঃসন্দেহে বানিজ্যের প্রসার ঘটবে।যার ফলশ্রুতিতে দেশের সার্বিক উন্নয়ন পার করবে আরও একটি ধাপ। এ বিষয়ে আমাদের সকলের আন্তরিক প্রচেষ্টাই একমাত্র কাম্য।