দিন ২৮: স্বচ্ছ কর ব্যবস্থা—অর্থনীতির শক্তি
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা স্বচ্ছ কর ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলব।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
কর আমাদের উন্নয়নের টাকা দেয়। কিন্তু স্বচ্ছতা না থাকলে এটি নষ্ট হয়।
কী করা যায়?
- কর দেওয়া সহজ করুন।
- ডিজিটাল কর ব্যবস্থা চালু করুন।
- সচেতনতা বাড়ান।
আজকের প্রস্তাব
আজ করের গুরুত্ব সম্পর্কে একজনকে বলুন এবং আমাদের শেয়ার করুন।
শেষ কথা
স্বচ্ছ কর মানে শক্তিশালী দেশ। আ inscribedনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
স্বচ্ছ আয়কর ব্যবস্থা হলো একটি দেশের শক্তিশালী অর্থনীতির মহা সোপান। এজন্য প্রয়োজন আমাদের দেশের মানুষের কর দেওয়ার মানসিকতা তৈরি করা। দেশের কর অঞ্চলগুলিকে যদি আরও বেশি বেশি অঞ্চলে ভাগ করে স্ব স্ব অঞ্চলের করের টাকায় উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দৃশ্যমান করা যায় তাহলে কর দেওয়ার মানসিকতার উন্নতি ঘটবে বলে মনে করি। লেখকের পদক্ষেপ অনুযায়ী কর দেওয়া সহজিকরণ সহ ডিজিটাল কর ব্যবস্থার গতিশীলতা আনা অতি জরুরি। ধন্যবাদ লেখক বন্ধুকে।
আয়কর ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা এবং রিটার্ন প্রদান
অনলাইনে ব্যবস্থা করা গেলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
১) চাকুরীজীবিদের বেতন থেকে যদি অটো বাৎসরিক আয় কর সমন্বয় করে নেওয়া যায়, তবে সেখানে ফাঁকি দেয়ার সুযোগ থাকে না।
২) ব্যবসায়ীদের কর নির্ধারণের ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে এটি ধার্য করার দরকার আছে।
৩) আয়কর অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সততার সাথে জনগণকে বিষয়টি অবগত করার প্রয়োজন আছে। অযথা কাউকে হয়রানি করা ঠিক নয়।
। আয়কর যেহেতু উন্নয়ন আনে তাই এটি রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখতে পারলে দেশ উপকৃত হবে।
সুন্দর একটা বিষয় আজ নির্বাচনের জন্য বন্ধুকে অনেক ধন্যবাদ।
সুন্দর সমাজ বিনির্মানে আমাদের ভূমিকা
স্বচ্ছ কর মানে শক্তিশালী দেশ।লেখকের এই উক্তিটি যথার্থ। কারণ যে কোন দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয় সে দেশের জনগণ প্রদত্ত করের টাকায়। কাজেই কর আদান প্রদানে স্বচ্ছতা যত বেশি নিশ্চিত করা যাবে উন্নয়নের চাকা তত বেশি গতিশীল হবে। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের কর প্রদানের ক্ষেত্রে আরও বেশি স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার উদ্দোগ নিতে হবে। কর প্রদান প্রক্রিয়া আরও সহজতর করতে হবে। ধন্যবাদ লেখককে তাঁর সৃজনশীল লেখা উপহার দেওয়ার জন্য।
সচ্ছ কর ব্যবস্থা বলতে আমি বুঝি যে,কর ব্যবস্থা সহজ করা। কারণ কর আহোরণ যদি সহজ না হয়,তাহলে দেশের জনগণ কর দিতে আগ্রহ প্রকাশ করবে না। রাজস্ব আদায়ের অন্যতম পন্থা হচ্ছে, কর।আমাদের উন্নয়নশীলের দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ হচ্ছে একটি দেশ। তাছাড়া, আমাদের দেশের বেশিরভাগ জনগণ হলো স্বল্পশিক্ষিত। করের কথা উঠলেই তারা ভয় পায়। এজন্য আমাদের প্রয়োজন করকে সহজ পন্থায় জনগণের মাঝে হাজির করা বা উপস্থাপন করা।
আমাদের দেশে গতবছর পাঁচটি বিভাগীয় শহরে কর বা রিটার্ন দেয়ার ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে ডিজিটালাইজড করেছে সরকার। অর্থাৎ ২৫-২৬ অর্থবছরে আমরা শুনতে পাচ্ছি প্রায় সব জেলাতেই কর বা রিটার্ন দেয়ার ক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেমের মাধ্যমেই প্রদান করতে হবে। এটার মাধ্যমে যদি করের আওতা বৃদ্ধি করা যায় তাহলে, রাজস্ব আদয় বেশি হবে বলে আমার বিশ্বাস। রাজস্ব আদায় যদি ঠিকমতো না হয় তাহলে দেশ কখনো উন্নত হতে পারে না। মোট কথা, কর ফাঁকি রোধের জন্য যত সহজ বা স্বচ্ছ প্রক্রিয়া আছে আমাদের সরকারকে সেই বিষয়টা জনগণের সামনে পরিষ্কার করতে হবে। মনে রাখতে হবে, স্বচ্ছ কর মানেই শক্তিশালী দেশ।