দিন ৪৬: বয়স্কদের যত্ন—সম্মানের প্রতিদান
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা বয়স্কদের যত্ন নিয়ে আলোচনা করব।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
বয়স্করা আমাদের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার। তাদের সম্মান ও সেবা দিতে হবে।
কী করা যায়?
- স্বাস্থ্যসেবা বাড়ান।
- সম্প্রদায়ে তাদের যোগ দিন।
- তাদের গল্প শুনুন।
আজকের প্রস্তাব
আজ একজন বয়স্কের সঙ্গে সময় কাটান এবং আমাদের জানান।
শেষ কথা
তাদের যত্নে সমাজ উন্নত হবে। আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
আজ ব্লগার বন্ধু এমন একটা বিষয় নির্বাচন করেছে যে তাকে ধন্যবাদ জানালে কম হয়ে যাবে। বয়স্ক ব্যক্তিরা হলেন সমাজের ভিত্তি। তাদের কাছে যে জানার কত কি আছে,তা বলে শেষ করা যাবে না। আমাদের পল্লী কবি জসীম উদ্দিনের এক অন্ধ চাচা ছিলেন,যার নাম ধানু কাজী। ছোট বয়সে এই চাচার কাছে কবি অনেক রুপকথার গল্প শুনতেন। পরবর্তীতে কবির লেখা জীবন কথা গ্রন্থে ঐসব রুপকথার গল্প যেমন মধুমালা মদন কুমার,আরো কত কি স্হান পেয়েছে। সুতরাং তাদের দেখভাল, স্বাস্থ্য সেবা,যত্ন করা, তাদের সাথে সময় কাটানো, তাদের মানসিক ভাবে চাঙ্গা রাখা আমাদের সামাজিক দায়িত্ব।
বয়স্করা আমাদের জীবনের অভিজ্ঞতার বাতিঘর।তাদের অভিজ্ঞতাকে যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি , তাহলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে বলে আমার বিশ্বাস। তাই তাঁদের যত্ন ও সম্মান আমাদের নৈতিক দায়িত্ব।
তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোই আমাদের ভবিষ্যৎ সমাজের মানবিকতার ভিত্তি। লেখককে ধন্যবাদ সুন্দর একটি বিষয় ফুটে তোলার জন্য।