শুধুমাত্র ঢাকা কেন্দ্রিক উন্নয়ন দেশের উন্নয়নকে চরমভাবে ব্যাহত করছে। আমাদের দেশের আয়তন অনুসারে জনসংখ্যা অত্যধিক।তাই মানুষ কাজের খোঁজে ঢাকা অথবা এর আশেপাশেই আসছে। ফলে ঢাকায় অধিক হারে বাড়ছে জনচাপ।যা ঢাকাসহ এর আশেপাশের পরিবেশে এর প্রভাব পড়ছে। এর হাত থেকে বাঁচতে আমাদেরকে খুঁজে নিতে হবে বিকল্প। আর এজন্য আমরা গ্রামকেই নতুন শহরায়ন করব।কৃষি প্রধান বাংলাদেশে যেসব এলাকায় যেসব ফসল বেশি উৎপাদন হয় সেই ভিত্তিক শিল্প কারখানা গড়ে তুলব।ফলে ঐ এলাকার লোকজন নিজ নিজ বাড়িতে থেকেই কাজ করতে পারবে। ফলে ঢাকার আবাসন প্রকল্পের উপর চাপ কমবে। সাথে সাথে নতুন শিল্পের কাঁচামাল সরবরাহের খরচ ও সময় দুইই বাঁচবে।আর পণ্য উৎপাদনের ব্যয়ও কমবে।ফলে আমরা স্বল্প খরচে শিল্প পণ্য উৎপাদন করতে পারব।আর প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব বাজারে স্বল্প মূল্যে পণ্য সাপ্লাই করে আমরাও আমাদের বাংলাদেশের টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলতে পারব।আর এতে করে আমাদের গ্রাম প্রধান বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চলই শহর হয়ে উঠবে।এভাবেই আমরা গড়ে তুলতে পারব আমাদের দেশকে। ধন্যবাদ অন্তরে আমরা,র বন্ধুদের সবার কাছে অনুরোধ আমার নিবন্ধটি পড়ে আমাকে আরও নির্ভুল নিবন্ধ লিখতে সাহস যোগাতে।
প্রথমে ব্লগারকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি, এত সুন্দর একটি বিষয় উপস্হাপন করার জন্য। কারন,ঢাকার বাইরে উন্নয়ন নিশ্চিত করা সমগ্র দেশের ভারসাম্যপূর্ণ অগ্রগতির জন্য অপরিহার্য। এর ফলে, রাজধানীর ওপর চাপ কমে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত হয়। এছাড়াও অঞ্চলভিত্তিক শিল্প ও অবকাঠামো গড়ে উঠলে কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে, যার ফলে টেকসই শহরায়ন ও অর্থনৈতিক বিস্তার সম্ভব হয়।
ব্লগার বন্ধুকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভারসাম্যপূর্ণ শহরায়ন নিয়ে লেখাটি অনেক ভালো লাগলো।আরো সুন্দর লেখার প্রত্যাশায় রইলাম।