Skip to content

প্লাষ্টিক দুষন রোধ করো, দেশ বাঁচাতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলো

প্লাস্টিকের বাংলাদেশে আগমন খুব সম্ভবত ১৯৫০এর দিকে। এটি একটা চিরন্তন জিনিস,এর কোন শেষ নেই।কারন প্লাস্টিক যেখানে পড়ে থাকবে, এটি ভেদ করে পানি মাটিতে প্রবেশ করতে পারে না এবং মাটির অনুজীব দ্বারা এটি দ্রবিভূত হয় না। ধারণা করা হয় ৪০০ বছরে এটি পরিবর্তন যোগ্য।

চারিদিকে শুধুই প্লাষ্টিক প্লাষ্টিক আর প্লাস্টিকের ছড়াছড়ি।এ যে এক অবিনশ্বর পদার্থ। এটি মাটির উর্বরতা একেবারে শেষ করে দেয়। রিসাইকেল এর মাধ্যমে কিছু প্লাস্টিক কমানো যায়, আবার আগুনের মাধ্যমে এটি ধ্বংস করা গেলেও বায়ু দূষণের মাত্রা অনেক বেড়ে যায়।

আমরা এমন একটা অবস্থা বর্তমানে অতিক্রম করছি, ইচ্ছা করলে ও সব কাজ আমরা করতে পারি না।আইন করে যদি প্লাস্টিক নিষিদ্ধ করা হয়, তবে এই মুহূর্তে যতগুলো প্লাস্টিক দ্রব্যাদির কারখানা আছে তা বন্ধ করতে হবে। কিন্তু চিন্তা করে দেখুন এতো গুলো কারখানার সাথে কতো শ্রমিকের আয়রোজগার জড়িয়ে আছে। কিন্তু এই দুষনের মাত্রা এমন ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে যে কিছু দিন আগে মাইক্রো প্লাস্টিক মাছের পেটে এবং খাদ্যদ্রব্যের মাঝে পাওয়া গিয়েছে। এমনকি সমুদ্র তলদেশে প্রচুর প্লাস্টিকের অস্তিত্ব মিলেছে।যা মানবদেহে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি করতে পারে।

আইনি পদক্ষেপ নিয়ে অগ্রসর হলেও কিছু প্রতিবন্ধকতার সম্ভাবনা এখানে রয়েছে। সেটি হচ্ছে রাজনৈতিক প্রভাব। অনেক প্লাস্টিক কারখানা আছে, রাজনৈতিক নেতাদের বা তাদের আত্মীয় স্বজনদের। সেখানে আইন স্বাভাবিক গতিতে কাজ করতে পারে না -প্রভাবিত হয়। সুতরাং একটি রাস্তাই এখানে খোলা আছে,তা হচ্ছে সামাজিক আন্দোলন।এই

Pages: 1 2
Subscribe
Notify of
guest
2 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Soma ghosh
Soma ghosh
26 days ago

বাস্তবতার নিরিখে অত্যন্ত সময়োপযোগী একটি বিষয় উপস্থাপনের জন্য ব্লগার কে ধন্যবাদ। সামগ্রিক ভাবে বিষয় টি উপলব্ধিতে না আনলে এসমস্যা সমাধান হবার নয়।

Tapan Kumar Saha
Tapan Kumar Saha
25 days ago

প্লাস্টিক দূষণ পরিবেশ, মানুষ ও প্রাণিকুলের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরুপ। নদী-নালা, জমি ও খাদ্যচক্রকে বিষাক্ত করে তোলে। তাই জনসচেতনতা ও সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক বন্ধ করে একটি টেকসই ভবিষ্যৎ গড়া অত্যন্ত জরুরী হয়ে পড়েছে।

2
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x