Skip to content

দিন ৩: অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য

দিন ৩: অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য

প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! গত দুই দিনে আমরা আমাদের স্বপ্ন ও শিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা আলোচনা করব অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য নিয়ে। বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন অনেকটাই পোশাক শিল্পের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু একটি শক্তিশালী ভবিষ্যতের জন্য আমাদের আরও পথ খুঁজতে হবে।

কেন বৈচিত্র্য দরকার?
পোশাক রপ্তানি আমাদের শক্তি, কিন্তু বৈশ্বিক বাজারে ঝুঁকি রয়েছে। আমরা যদি প্রযুক্তি, কৃষি প্রক্রিয়াকরণ, আর পর্যটনের মতো খাতে মনোযোগ দিই, তবে নতুন চাকরি তৈরি হবে এবং অর্থনীতি স্থিতিশীল হবে। উদাহরণস্বরূপ, ভারত আইটি খাত থেকে বিলিয়ন ডলার আয় করে। আমরাও পারি।

কী করতে পারি?

  • স্থানীয় পণ্য কিনে ছোট ব্যবসাকে সমর্থন দিন।
  • তরুণদের উদ্যোক্তা হতে উৎসাহ দিন।
  • সরকারের কাছে নতুন শিল্পে বিনিয়োগের দাবি জানান।

আজকের প্রস্তাব
আজ আপনার এলাকার একটি স্থানীয় পণ্য কিনুন—যেমন মধু, হস্তশিল্প, বা খাবার। এটি কীভাবে আমাদের অর্থনীতিকে সাহায্য করে, তা আমাদের বলুন।

শেষ কথা

বৈচিত্র্য আমাদের শক্তি বাড়াবে। আগামীকাল আমরা পরিবেশ রক্ষার কথা বলব। আপনার চিন্তা শেয়ার করুন। ধন্যবাদ!

Subscribe
Notify of
guest
2 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
প্রতাপাদিত্য শর্ম্মা
প্রতাপাদিত্য শর্ম্মা
7 days ago

গঠণমুলক চিন্তা। এটি সত্যিকার অর্থে উন্নয়নের সোপান। সার্বিক সাফল্য কামনা করি।

Tapan Kumar Saha
Tapan Kumar Saha
6 days ago

ব্লগারের তৃতীয় দিনের কর্মসূচি হল -অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য।
এই বিষয়ে আমার ক্ষুদ্র মতামত হলো -আমি একটি বাস্তব বিষয় দিয়ে শেষ করতে চাই।
যেহেতু, আমি বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার সন্তান। তো ফরিদপুরের একটি বাস্তব বিষয় দিয়ে শেষ করব।
খুব ছোট্ট একটি জায়গায় এক ভদ্রলোক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান শুরু করলো।প্রতিষ্ঠানের নাম দিল “Safe food “.আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, কেন? “Safe Food”নামকরণ করেছেন।দোকানী বললেন, আমাদের দেশে প্রায় সব পণ্যেই ফরমালিন দিয়ে পণ্য বিক্রয় করে অধিক মুনাফার আশায়। যেমন ধরেন আম। এই রসালো আম খেতে কিন্তু খুবই সুস্বাদু এবং মিষ্টি। এর ভিতরে যে ফরমালিনের বিষক্রিয়া তা হয়তো আমরা পরে বুঝতে পারব। এই ফরমালিন থেকে আমাদের দেহে ক্যান্সারের সৃষ্টি হয় । এই কারণে আমাদের এই ছোট্ট দেশে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। দোকানী এই চিন্তা থেকে ফরমালিনমুক্ত এবং নিজের চাষাবাদকৃত পণ্য যেমন -মধু, আম,জাম,দেশি ডিম, নিজের গাভীর দুধ, এবং আমার নিজের গাছের কলা উৎপাদন করে নিজেই সেই উৎপাদিত পণ্য গুলি আমার দোকানে এনে খরিদ্দার বা কাস্টমারদের সরবরাহ বা বিক্রি করে থাকি। সেই থেকে আমি নিজেও আস্তে আস্তে তার একজন গ্রাহক হয়ে গিয়েছি। এখন তার দোকান অনেক জনপ্রিয়।
এই দোকানে থেকে আমার মন্তব্য হল –কেহ যদি অর্থনৈতিক বৈচিত্র্য সৃষ্টি করতে চায়, সেক্ষেত্রে এর প্রধান হাতিয়ার হল –হালাল পণ্য। হালাল পণ্য যদি বিক্রয় করা হয় সে ক্ষেত্রে দোকান যত দূরেই হোক না কেন খরিদ্দার /কাস্টমার সেখানে যাবে-ই। কারণ সকলেই ভালো পণ্য এবং ফরমালিনমুক্ত পণ্য ক্রয় করতে চায়। ভুলত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ব্লগারকে ধন্যবাদ।

2
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x