দিন ৪: পরিবেশ রক্ষায় আমাদের ভূমিকা
শুভেচ্ছা, প্রিয় পাঠক! আমরা এখন পর্যন্ত উন্নয়নের অনেক দিক নিয়ে কথা বলেছি। আজকের বিষয়—পরিবেশ রক্ষা। বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তনের বড় ঝুঁকিতে রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি যদি টেকসই হতে হয়, তবে পরিবেশকে বাঁচাতে হবে।
কেন এটি জরুরি?
বন্যা, নদীভাঙন, আর দূষণ আমাদের কৃষি ও জীবনযাত্রাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। সুন্দরবনের মতো সম্পদ রক্ষা না করলে আমরা প্রাকৃতিক ভারসাম্য হারাব। পরিবেশ বাঁচলে আমরা বাঁচব।
কী করা যায়?
- প্লাস্টিক ব্যবহার কমান।
- গাছ লাগানোর অভ্যাস গড়ে তুলুন।
- সৌরশক্তির মতো পরিচ্ছন্ন শক্তি ব্যবহারে উৎসাহ দিন।
আজকের প্রস্তাব
আজ একটি গাছের চারা লাগান বা প্লাস্টিকের ব্যাগের বদলে কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করুন। আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের জানান।
শেষ কথা
পরিবেশ আমাদের ভবিষ্যৎ। আসুন, এটি রক্ষা করি। আগামীকাল আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কথা বলব। আপনার মতামতের অপেক্ষায় আছি। ধন্যবাদ!
আমাদের অস্তিত্ব রক্ষায় পরিবেশ রক্ষা অগ্রগণ্য এটা ধ্রুব সত্য। তাই-
গাছ লাগাই প্রতিদিন
বন হবে না বিলীন।
পরিবেশ রক্ষার জন্য সারা বিশ্ব আন্দোলন করে যাচ্ছে। আমরা তার বাইরে নই। আমরা সকলেই জানি, “দেশ বাঁচান বৃক্ষ লাগান” –কারণ গাছ না থাকলে অক্সিজেনের অভাবে একদিন আমরা সকলেই হারিয়ে যাবো। বৃক্ষ যেমন আমাদের অক্সিজেন প্রদান করে, তেমনি প্রদান করে ভরা মৌসুমেও নদী ভর্তি পানি। তাই প্রতিদিনই আমাদের উচিত একটি করে বৃক্ষরোপণ করা। আমাদের বন্ধুদেরও উচিত বৃক্ষরোপন কর্মসূচি প্রণয়ন করা,তাহলেই দেশ স্বনির্ভর হবে ।
ব্লগারকে ধন্যবাদ।
সুধি পরিবেশ রক্ষায় গুরুত্বারোপ করে কিছু প্রয়োজনীয় প্রস্তাব আমি নিচে উল্লেখ করছি।
১) শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কাজে লাগিয়ে, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের নিয়ে পরিবেশের গুরুত্ব আলোচনা এবং বনায়ন কে উৎসাহিত করা।
২) পানির অপচয় রোধ করা এবং সুপেয় পানিয় জলের ব্যবস্থা করা।
৩) পলিথিন একটি পলিমারিক পদার্থ এবং এটি মাটির সাথে মিশে যায় না,তাই এর ব্যবহার যাতে রোধ করা যায় সেদিকে গুরুত্ব দেয়া উচিত।
পরিবেশ রক্ষায় আমাদের ভূমিকা অনেক। পরিবেশকে যদি আমরা রক্ষণাবেক্ষণ না করি হয়তো বা বিশ্বে একদিন কোন মানুষই থাকতে পারবে না। এই পরিবেশ উন্নয়নের জন্য আমাদের প্রয়োজন বৃক্ষ রোপন করা,যুদ্ধ বন্ধ করা,কারখানায় রাসায়নিক তেজস্ক্রিয় উপাদান থেকে মুক্ত রাখা তাহলে পরিবেশকে আমরা উন্নত করতে পারি।