দিন ২১: বৈশ্বিক বাংলাদেশ—বিশ্ব মঞ্চে আমরা
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আমাদের যাত্রার একবিংশ দিনে আমরা কথা বলব বৈশ্বিক বাংলাদেশ নিয়ে।
কেন এটি জরুরি?
আমরা শুধু দেশের মধ্যে নয়, বিশ্বের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে চাই। আমাদের প্রবাসী, রপ্তানি, আর সংস্কৃতি এতে সাহায্য করতে পারে।
কী করতে হবে?
- রপ্তানি পণ্যের গুণমান বাড়ান।
- তরুণদের বিশ্বমানের দক্ষতা শেখান।
- আন্তর্জাতিক সম্পর্ক জোরদার করুন।
আজকের প্রস্তাব
আজ একটি বাংলাদেশী পণ্য বা গুণ বিশ্বে কীভাবে ছড়াতে পারে, তা ভাবুন। আমাদের জানান।
শেষ কথা
বিশ্ব মঞ্চে আমরা উজ্জ্বল হব। আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
বিশ্ব মঞ্চে বাংলাদেশ কে তুলে ধরার জন্য কয়েকটি লক্ষ্যণীয় প্রস্তাব যার একটি খেলাধুলা
এবং অপরটি হচ্ছে সঙ্গীত।এই দুটি বিষয় এ অবদান রেখে অনেকে দেশকে করেছে গর্বিত এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পথ করেছে সুগম।এ বিষয়ে কিছু প্রয়োজনীয় প্রস্তাব নিম্নরূপ:
১) দেশ কে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে যুবক শ্রেণীকে বিজ্ঞান গবেষণায় আগ্রহী করতে
সরকারি ভর্তুকির প্রয়োজন।
২) বিশেষ কিছু আকর্ষণীয় ফল অধিক উৎপাদন করে, বিদেশিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে
পারলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যায়।
আমাদের দেশের পোশাক শিল্প বিদেশের মাটিতে অনেক জনপ্রিয়। এটার কথা আর নাই বললাম। বর্তমানে অনলাইন বিজনেজ বিশ্বের সকল দেশে সমাদৃত।এছাড়াও আমাদের দেশের কৃষি পণ্য যেমন বিভিন্ন ধরনের ফল আম,কলা ইত্যাদি বিদেশে অনেক চাহিদা। যা রপ্তানির মাধ্যমে আমরা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করতে পারি।
আমাদের দেশের সুস্বাদু ফল যেমনঃ আম,কাঁঠাল ও লিচুর কদর রয়েছে সারা বিশ্ব জুড়ে। এসব আমাদের দেশে উৎপন্ন হয় পর্যাপ্ত পরিমাণে। প্রয়োজনে আমরা এসব ফলের উৎপাদন আরও বৃদ্ধি করে উদ্বৃত্ত ফল বহির্বিশ্বে রপ্তানি করে আমাদের দেশের পরিচিতির প্রসার ঘটাতে পারি।ধন্য ব্লগারকে সৃজনশীল চিন্তার জন্য।