দিন ২২: উদ্ভাবন ও গবেষণা—অগ্রগতির চালিকা
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা উদ্ভাবন ও গবেষণা নিয়ে কথা বলব।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
নতুন আইডিয়া ও প্রযুক্তি ছাড়া আমরা পিছিয়ে থাকব। গবেষণা আমাদের সমস্যার সমাধান দেয়।
কী করা যায়?
- বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় বিনিয়োগ বাড়ান।
- তরুণদের উদ্ভাবনী চিন্তা শেখান।
- শিল্পের সঙ্গে গবেষণা যুক্ত করুন।
আজকের প্রস্তাব
আজ একটি সমস্যার নতুন সমাধান ভাবুন এবং আমাদের শেয়ার করুন।
শেষ কথা
উদ্ভাবন আমাদের এগিয়ে নেবে। আপনার মতামতের অপেক্ষায়। ধন্যবাদ!
উদ্ভাবন ও গবেষণা একটি দেশের উন্নয়নের মূল সোপান। তবে গবেষণা হতে হবে বিজ্ঞান ভিত্তিক , কারণ বিজ্ঞান ভিত্তিক গবেষণা না হলে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়।
আমরা মহামারী করোণার সময় দেখেছি বিজ্ঞানীরা কী অসম্ভব পরিশ্রমের মাধ্যমে বঙ্গভ্যক্স নামে একটি টিকা আবিষ্কার করেছিলেন। তেমনি আমাদের প্রয়োজনে গবেষণার মাধ্যমে মাটির উর্বরতা এমন বৃদ্ধির প্রয়োজন যাতে দ্বিগুণ ফসল উৎপন্ন হয়।
উদ্ভাবনের তালিকায় আরো থাকতে হবে
ছোট ছোট যন্ত্রাংশ ও প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি যা বিদেশে রপ্তানি যোগ্য।
উদ্ভাবন ও গবেষণা ছাড়া কোন জাতি উন্নতির চরম শিখরে পৌছাতে পারেনা। কিন্তু,আমাদের দেশে এই খাতে কেউই নজর দিচ্ছে না। কেননা, আমাদের দেশের মেধাবী ছাত্ররা full free of cost -এ বিদেশে বিভিন্ন দেশে গবেষণার জন্য পাড়ি দিচ্ছে অথচ এই দেশের মেধাবী ছাত্ররা বিদেশে গিয়ে ঠিকই গবেষণা লব্ধ কাজের সাথে জড়িত হয়ে পড়ছে এবং সেখানে নিজ নিজ ক্ষেত্রে অনেক সাফল্য দেখাচ্ছে। বিশেষ করে প্রযুক্তির ক্ষেত্রে। এই সাথে সাথে এক পর্যায়ে,তারা আর দেশের মাটিতে ফিরেও আসছে না।।
মোটকথা, মেধাবী শূন্য হয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশ।
আবার অন্যদিকে এই দেশের ছাত্ররা কোন গবেষণা করে যদি কোন প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে, সেদিকেও সরকারের নজর কম।
এইতো ক’দিন আগে মানিকগঞ্জের একটি ছেলে কাঠ ও দেশীয় লোহা দিয়ে একটি বিমান তৈরি আকাশে দীর্ঘ সময়ে উড়েছিল। তার এই প্রযুক্তিকে আমাদের সম্মান জানানো উচিত এবং তাকে আরো উৎসাহ প্রদান করা উচিত বলে আমি মনে করি। আজ এই পর্যন্তই ব্লগার কে ধন্যবাদ।
আজকের বিষয়টা সম্পূর্ণ ভিন্নমাত্রার। উদ্ভাবন ও গবেষণা হতে পারে একটি দেশের উন্নয়নের সোপান। এ বিষয়ে ব্লগারের চিন্তা-চেতনা ও উদ্দোগ অত্যন্ত সময়োপযোগী। আমাদের নতুন প্রজন্মের মধ্য থেকে উদ্ভাবনী শক্তি খুঁজে বের করে তাদের গবেষণায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে।তাহলেই আমরা পৌছাতে পারবো আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে। তপনের উদাহরণটি পুনরাবৃত্তি করে আমি বলতে চাই এ ধরণের উদ্দোক্তাদের প্রয়োজনীয় সহযোগীতা দিয়ে উৎসাহিত করতে হবে। ধন্যবাদ জনাব নজরুলকে।