দিন ৩২: নদী ও জলপথ—অর্থনীতির প্রাণশক্তি
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা নদী ও জলপথ নিয়ে কথা বলব।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
নদী আমাদের পরিবহন, কৃষি, ও জীবিকার উৎস। এগুলো রক্ষা ও ব্যবহার করতে হবে।
কী করা যায়?
- নদী পরিচ্ছন্ন রাখুন।
- জলপথে পরিবহন বাড়ান।
- ভাঙন রোধে বাঁধ তৈরি করুন।
আজকের প্রস্তাব
আজ নদীর গুরুত্ব নিয়ে একজনকে বলুন এবং আমাদের শেয়ার করুন।
শেষ কথা
নদী বাঁচলে আমরা বাঁচব। আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
নদী ও জলপথ নিয়ে আলোচনা করতে গেলে
প্রথম যে কথাটি মনে আসে, সেটি হচ্ছে নদীর
নাব্যতা। নদীর নাব্যতা হারিয়ে গেলে সে নদী
আর ভালো কাজে আসে না। তাই ড্রেজিং করে
এর নাব্যতা ঠিক রাখা অতিব প্রয়োজন। নাব্যতা
ঠিক থাকলে পন্যবাহি এবং যাত্রীবাহী নৌযান খুব সহজে চলাচল করতে পারে। যাতে জনগণের অর্থ সাশ্রয় হয়।
নদী শুধু যানচলাচলের জন্য নয় এটি থেকে
আমরা আরো নানাভাবে উপকৃত হতে পারি। নদীর পানি সাধারণত আর্সেনিক মুক্ত হয়ে থাকে
তাই নদীর পাড়ে ট্রিটমেন্ট প্লান্ট স্থাপন করে
বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা যায়।
ছোট ছোট নদীগুলোর দুই পাশে নেট দিয়ে বাঁধের ব্যবস্থা করে সুন্দর মাছ চাষ করা যায়।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন নদীর পানিতে
কোনো প্রকারে কারখানার রঙিন ও দুষিত পানি
মিশতে না পারে।
ধন্যবাদ
বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নৌপথে যাতায়াত এবং পণ্য পরিবহন দুটিই সুলভ। তাছাড়া নদী আমাদের মৎস্য সম্পদের বিশাল উৎস। একসময় আমাদের আমিষের সিংহভাগ পূরণ করতো আমাদের নদীগুলো। নদীগুলো নাব্যতা হারানোর কারণে সব কিছুই আজ হুমকির মুখে। এই আশঙ্কা থেকেই ব্লগারের মুখে আজ ধ্বনিত হচ্ছে “নদী বাঁচলে দেশ বাঁচবে। আসুন আমরা সবাই মিলে আমাদের নদীগুলো রক্ষায় এগিয়ে আসি।ধন্যবাদ ব্লগারকে।
ধন্যবাদ। নতুন একটি বিষয় নিয়ে উপস্থাপন করার জন্য। আমাদের দেশ নদী মাতৃক দেশ।একসময় নদী যেমন ছিল পানিতে ভরপুর, তেমনি নদীর ব্যবহার ছিল বহুমুখী।আজ বেশিরভাগ নদী-ই পানি শূন্যতা দেখা দিয়েছে। এখন আমাদের নদীতে নৌকা দেখিনা, লঞ্চ দেখি না, মাছ পাওয়া যায় না।অন্যতম কারণ, পানি দূষণ। এই দূষণ প্রক্রিয়ার জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী। তাই আমাদের আগে সচেতন হওয়া প্রয়োজন। তাহলেই নদী বাঁচবে,আর নদী বাঁচলে দেশ বাঁচবে।
ব্লগারকে ধন্যবাদ।
নদী আমাদের যোগাযোগের প্রাচীন মাধ্যমে। আসুন নদী রক্ষায় আমরা সবাই এগিয়ে আসি। এমন সুন্দর লেখার জন্য বন্ধু নজরুলকে অনেক ধন্যবাদ।