দিন ৩৩: স্থানীয় শিল্প—গ্রামীণ সমৃদ্ধি
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা স্থানীয় শিল্প নিয়ে আলোচনা করব।
কেন এটি জরুরি?
হস্তশিল্প, মৃৎশিল্প গ্রামীণ অর্থনীতির শক্তি। এগুলো বাঁচলে গ্রাম বাঁচবে।
কী করতে হবে?
- স্থানীয় পণ্য কিনুন।
- শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দিন।
- বাজার খুঁজে দিন।
আজকের প্রস্তাব
আজ একটি স্থানীয় পণ্য কিনে তার গল্প আমাদের বলুন।
শেষ কথা
স্থানীয় শিল্প মানে সমৃদ্ধি। আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
স্থানীয় শিল্প ও গ্রামীণ সমৃদ্ধি বলতে আমরা
যেটি বুঝি তা হচ্ছে হস্তশিল্প ও মৃৎশিল্পের উন্নয়ন
এবং এগুলো বাজারজাত করনের মাধ্যমে
সমৃদ্ধি ঘটানো।
এর জন্য আরো প্রয়োজন বেশি বেশি করে
গ্রামীণ মেলা,যা হতে পারে বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে। গ্রামীণ মানুষ গুলোকে বেশি বেশি
উৎসাহ ও আর্থিক সহায়তা প্রদানের মাধ্যমে
এটি হতে পারে।
প্রচার মাধ্যমের সহায়তা নিয়ে,এই গ্রাম্য মেলা
গুলোকে যদি অতি প্রচারের আওতায় আনা
যায় এবং বিদেশিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যায়
তবে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব।
স্থানীয় শিল্প -গ্রামীণ সমৃদ্ধি। ব্লগারের এই উপলব্ধি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। আমাদের স্থানীয় শিল্পগুলোর মধ্যে তাঁতশিল্প,মৃৎশিল্পী, নকশি কাথা, বাঁশ ও বেতশিল্প, পাট জাত দ্রব্য ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। আমাদের গ্রামীণ বিশাল জনগোষ্ঠীকে উপযৃুক্ত প্রশিক্ষণ দিয়ে যদি দক্ষ জনসম্পদে পরিণত করতে পারি তাহলে প্রতিটি গ্রাম হয়ে উঠবে এক একটি শিল্পাঞ্চল। আসুন আমরা গ্রামীণ শিল্পকে সমৃদ্ধ করে দেশকে আরও উন্নত করি। ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগারকে।
আমাদের দেশের উন্নয়ন করতে হলে তা শুরু করতে হবে গ্রাম থেকে। এ বিষয়ে ব্লগার বন্ধুর সাথে আমি একমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ ব্লগার বন্ধুকে।
স্থানীয় শিল্প বলতে আমরা বুঝি যে,হস্তশিল্প বা মৃৎ শিল্প। একটা সময় গ্রামীণ জনপদে গিয়ে দেখতাম, গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতেই মহিলারা কিছু না কিছু হস্তশিল্পের কাজ করতো। যেমন, হাতপাখা, শীতল পাটি ইত্যাদি। এখন এগুলি আর মানুষ ব্যবহার করতেই দেখা যায় না। কারণ, দিন বদলেছে হস্তশিল্পের জায়গা দখল করে নিয়েছে, যান্ত্রিক মেশিন বা ডিজিটাল মেশিন।যার কারণে, গ্রাম- গঞ্জে মহিলাদের কাজের সুযোগও কমে গিয়েছে। আমাদের এখন নতুন নতুন বিষয় বা প্রজেক্ট ভাবা উচিত। তাই আসুন আমরা হস্ত শিল্পের বিকল্প ভাবতে চেষ্টা করি, তাহলে গ্রামীণ জনপদ উন্নয়নের দারপ্রান্তে পৌঁছাবে বলে আমার বিশ্বাস।