দিন ৩৬: পড়ার অভ্যাস—জ্ঞানের ভিত্তি
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, শুভেচ্ছা! আজ আমরা পড়ার অভ্যাস নিয়ে কথা বলব।
কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?
পড়া আমাদের জ্ঞান, চিন্তা, ও সৃজনশীলতা বাড়ায়।
কী করা যায়?
- গ্রন্থাগার বাড়ান।
- শিশুদের পড়তে উৎসাহ দিন।
- বইয়ের প্রতি ভালোবাসা ছড়ান।
আজকের প্রস্তাব
আজ ১০ পৃষ্ঠা পড়ুন এবং আমাদের শেয়ার করুন।
শেষ কথা
পড়া মানে জানা। আপনার মতামত জানান। ধন্যবাদ!
পড়ার অভ্যাস মানুষের মেধার বিকাশ ঘটায়।তা
সে পরাশুনা হোক লাইব্রেরী কেন্দ্রীক বা নিজ পাঠকক্খে।
প্রথমত বই এর প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি করতে হবে।
যার পছন্দ যেটি হতে পারে বিজ্ঞান বিষয়ক বা হতে পারে রুপকথার বই। আবার হতে পারে
মাসুদ রানা ধরনের কোন আকর্ষনীয় গল্প যা
মনকে বিচলিত করে।
বই জ্ঞানের আধার।যত বেশি বই পড়া যাবে ততো জ্ঞান অর্জন সম্ভব হবে। বই পাঠের এই অভ্যাস ছোট বেলা থেকেই করা প্রয়োজন।
বই পাঠের জন্য দরকার সুন্দর সুন্দর লাইব্রেরীর। যেখানে বয়স উপযোগী বই থাকবে।
আর এই অভ্যাসের জন্য ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন উৎসবে বই উপহার দেওয়ার নিয়ম চালু করতে হবে। তবেই শিশুরা বইয়ের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করবে এবং দেশ হবে শিক্ষার আলোয়
আলোকিত।
জ্ঞানের প্রসার ঘটাতেন বই পড়ার কোন বিকল্প নাই। আমাদের নতুন প্রজন্মকে বই পড়ায় আগ্রহী করে তুলতে হবে।আর এটি বাস্তবায়নের জন্য সমাজের বিত্তবান এবং প্রবীনদের এগিয়ে আসতে হবে।আমাদের তরুণদের বই পড়ায় মনোযোগী করতে হবে। এমন বাস্তবমুখী প্রস্তাবনার জন্য ব্লগারকে অশেষ ধন্যবাদ।
পড়ার অভ্যাস মানুষের জ্ঞানের দ্বার প্রকাশ করে। তাই, নিয়মিত বই পড়লে চিন্তাশক্তি ও বিশ্লেষণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
জ্ঞান অর্জনের মূল ভিত্তি হলো বই পাঠ ও অনুশীলন করা। একজন পাঠপ্রিয় মানুষ সমাজ ও দেশের উন্নয়নে যথেষ্ট অবদান রাখতে সক্ষম বলে আমার বিশ্বাস।
ধন্যবাদ, ব্লগারকে।