Skip to content

ইফটিজিং নারী শিক্ষার অন্তরায়।

মেয়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ভাবে ইফটিজিংয়ের শিকার হয়।ফলে অভিভাবকগন নিজের কন্যার নিরাপত্তার কথা ভেবে তার স্কুল /কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। আর বাল্যবিবাহ দিয়ে কন্যার ভবিষ্যতের অঙ্কুরে কুঠার আঘাত হানিয়া তাহাকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির যন্ত্রে পরিণত করে। এর প্রথম ও প্রধান কারণ, স্কুল- কলেজে যাবার পথে নিরাপত্তার অভাব।আবার যারা ইভটিজিং করে তারা সাধারণত এলাকার প্রভাব শালীর সন্তান নিগৃহীতার অভিভাবক প্রতিকার চেয়েও ব্যর্থ হয়। আর এটাই যদি হয় জন নিরাপত্তার হাল, তাহলে কি করে সাধারণ মানুষ তার কন্যা সন্তানকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করবে? এটাই এক নম্বরের জিজ্ঞাসা।?

প্রিয় পাঠক, ইভটিজিং সম্পর্কে আপনাদের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।

Subscribe
Notify of
guest
4 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Tapan Saha
3 months ago

লেখক এর লেখা আসলেই বর্তমান সময়ের সমসাময়িক একটি বিষয়। ইভটিজিং আমরা যদি রোধ করতে না পারি, তাহলে নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে পড়বো। তাই লেখকের চিন্তার সাথে আমি একমত। ধন্যবাদ।

Nazrul Islam
Admin
3 months ago

নিমাই, তোমার ব্লগটি সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক এবং সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এভ-টিজিং এর মতো এক গুরুতর সমস্যার প্রতি তোমার মনোযোগ এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। তুমি যে ভাবে এই বিষয়টি তুলে ধরেছো, তা আমাদের সবাইকে আরও সচেতন হতে এবং পরিবর্তন আনতে উদ্বুদ্ধ করবে।
অভিনন্দন তোমাকে এই অসাধারণ উদ্যোগের জন্য! তুমি এই কাজ চালিয়ে যাও, তোমার লেখনী আমাদের সকলের জন্যই একটি আলোকিত পথ। সমাজের প্রতি তোমার এই দায়িত্বশীলতা সত্যিই অনুপ্রেরণা জোগায়।
চল, সবাই মিলে তোমার পাশে দাঁড়িয়ে, এই সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া শুরু করি। 🙌✨

প্রতাপাদিত্য শর্ম্মা
প্রতাপাদিত্য শর্ম্মা
3 months ago

ইভটিজিং নারী শিক্ষার অন্তরায়। নিমাই’র এই মতামতকে আমি শতভাগ সমর্থন করি।আমরা যদি একটি শিক্ষিত জাতি গঠন করতে চাই তাহলে আমাদের প্রতিটি মাকে শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে।সমাজ থেকে ইভটিজিং শতভাগ নির্মূল করতে না পারলে আমাদের ঘরে ঘরে শিক্ষিত মা গড়ে তোলা সম্ভব নয়। আসুন আমরা সবাই সচেষ্ট হই সমাজ থেকে ইভটিজিং সমূলে উৎপাটনে। ধন্যবাদ ব্লগার বন্ধু নিমাইকে পুনঃ পুনঃ।

Debabrata Roy
3 months ago

ইভটিজিং একটি সামাজিক ব্যাধি। অসময়ে বখে যাওয়া বিওশালী ও বখাটেদের জন্য এ শব্দটির সৃষ্টি হয়েছে।
সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে এদের প্রতিহত করা এবং আইনের কঠোর শাস্তির বিধান ও প্রয়োগের মাধ্যমে এই সঙ্কট থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে, তবেই কন্যা জাতির পুরোপুরি উন্নয়ন কাজে অংশ গ্রহণ আশা করা যায়। ব্লগার বন্ধুকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ।

4
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x