Skip to content

ইফটিজিং নারী শিক্ষার অন্তরায়।

মেয়ে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ভাবে ইফটিজিংয়ের শিকার হয়।ফলে অভিভাবকগন নিজের কন্যার নিরাপত্তার কথা ভেবে তার স্কুল /কলেজে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। আর বাল্যবিবাহ দিয়ে কন্যার ভবিষ্যতের অঙ্কুরে কুঠার আঘাত হানিয়া তাহাকে জনসংখ্যা বৃদ্ধির যন্ত্রে পরিণত করে। এর প্রথম ও প্রধান কারণ, স্কুল- কলেজে যাবার পথে নিরাপত্তার অভাব।আবার যারা ইভটিজিং করে তারা সাধারণত এলাকার প্রভাব শালীর সন্তান নিগৃহীতার অভিভাবক প্রতিকার চেয়েও ব্যর্থ হয়। আর এটাই যদি হয় জন নিরাপত্তার হাল, তাহলে কি করে সাধারণ মানুষ তার কন্যা সন্তানকে উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত করবে? এটাই এক নম্বরের জিজ্ঞাসা।?

প্রিয় পাঠক, ইভটিজিং সম্পর্কে আপনাদের মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।

Subscribe
Notify of
guest
2 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Tapan Saha
1 day ago

লেখক এর লেখা আসলেই বর্তমান সময়ের সমসাময়িক একটি বিষয়। ইভটিজিং আমরা যদি রোধ করতে না পারি, তাহলে নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে পড়বো। তাই লেখকের চিন্তার সাথে আমি একমত। ধন্যবাদ।

Nazrul Islam
Admin
14 hours ago

নিমাই, তোমার ব্লগটি সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক এবং সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এভ-টিজিং এর মতো এক গুরুতর সমস্যার প্রতি তোমার মনোযোগ এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করার প্রচেষ্টা প্রশংসনীয়। তুমি যে ভাবে এই বিষয়টি তুলে ধরেছো, তা আমাদের সবাইকে আরও সচেতন হতে এবং পরিবর্তন আনতে উদ্বুদ্ধ করবে।
অভিনন্দন তোমাকে এই অসাধারণ উদ্যোগের জন্য! তুমি এই কাজ চালিয়ে যাও, তোমার লেখনী আমাদের সকলের জন্যই একটি আলোকিত পথ। সমাজের প্রতি তোমার এই দায়িত্বশীলতা সত্যিই অনুপ্রেরণা জোগায়।
চল, সবাই মিলে তোমার পাশে দাঁড়িয়ে, এই সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া শুরু করি। 🙌✨

2
0
Would love your thoughts, please comment.x
()
x