দেশের উন্নয়নে নারীদের বিরাট ভূমিকা। কুসংস্কার ও লোকলজ্জার ভয়ে ঘরে বসে থাকার
দিন শেষ। এখন শুধুই এগিয়ে যাবার সময়।
দেখতে ভালো লাগে, আমাদের মেয়েরা আজ
পুরুষের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রশাসন, ইন্জিনিয়ার, ডাক্তার, সেনাবাহিনী, পুলিশ, আইনজীবী, গার্মেন্টস, ব্যবসা -বানিজ্য কোথায় নেই মেয়েরা। এদের জন্য অর্থনীতি হয়েছে
গতিশীল। তাই কোনো ভাবেই নারীদের অবদান অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই।
তাই প্রয়োজন এ সমাজকে সংস্কার ও ইভটিজিং মুক্ত করে তৈরি করা। তবেই নারীরা
একটা সুন্দর মন নিয়ে প্রতিটি কাজে ঝাঁপিয়ে
পরতে পারবে।
তৃতীয় লিঙ্গের মানুষগুলোকে আমাদের সমাজে
মানুষ বলেই গণ্য করা হয় না। কিন্তু উপযুক্ত প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এদের কর্মজীবীতে পরিনত করতে পারলে,এরাও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে
বিরাট ভূমিকা রেখে দেশের মানবসম্পদে পরিনত হবে।
সেই দিনের প্রত্যাশায় রইলাম।
নারী ও তৃতীয় লিঙ্গের সমন্বয়ে ঘটিয়ে দেশের উন্নয়ন কিভাবে হওয়া সম্ভব সেটাই, ব্লগার তার লেখায় দেখিয়েছে, এজন্য তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের দেশের উন্নয়নে নারীদের ভুমিকা অনস্বীকার্য। আমরা যদি তৃতীয় লিঙ্গের লোকদের প্রশিক্ষিত করে নারীদের সাথে যুক্ত করতে পারি তাহলে আমাদের দেশের উন্নয়নমুলক কর্মকাণ্ডে যুক্ত হবে তৃতীয় মাত্রা। ব্লগার বন্ধুর এমন চমৎকার উপলব্ধিকে জানাই সাধুবাদ।
দেবব্রত’র ব্লগটা পরে সত্যি ভালো লাগলো। কারণ, সে যেমনিভাবে নারীদেরকে মূল্যায়ন করেছে সেই সাথে তৃতীয় লিঙ্গের মূল্যায়নকে সমন্বয় করেছে। যা,তিনি খুবই স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন। এজন্য তাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা হল নারী। আর এই অর্ধ জনসংখ্যাকে চার দেয়ালের মাঝে বন্দী রেখে জাতীয় উন্নয়ন সম্ভব নয়।তাই নারী পুরুষ এবং তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ সকলেই আমরা একদেশের মানুষ এটা ভেবে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করলে জাতীয় উন্নয়ন সহজ হবে। জাতি হয়ে উঠবে আরও সতেজ।
দেবব্রত’র ব্লকটা পরে সত্যিই আমি অভিভূত। বন্ধুকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এগিয়ে যাওয়ার জন্য আমার অনুরোধ থাকলো।